স্টাফ রিপোর্টার: জনগনের দ্বারপ্রান্তে সেবা পৌছে দিচ্ছে শেরপুরের নকলা উপজেলার বানেশ্বর্দী ইউনিয়ন পরিষদের টানা তৃতীয়বারের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাজহারুল আনোয়ার মহব্বত। গেল নির্বাচনেরও বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি। ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়তে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করতে দেখা যায় তাকে। বানেশ্বরদী ইউনিয়নের নানামুখি উন্নয়ন কর্মকান্ডের কারনে এবং সাবেক সফল কৃষি মন্ত্রী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেসিডিয়াম সদস্য অগ্নিকন্যা বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি’র ভোটার এলাকা হওয়ায় আলহাজ্ব মাজহারুল আনোয়ার মহব্বতের সমাজের মানুষ তাকে ভালোবাসেন ভিন্নভাবে। দিনদিন হয়ে উঠছেন জনবান্ধব। অনেকেই গরীবের ভাই বলেও আখ্যায়িত করেছেন তাকে।
বানেশ্বর্দী ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা যায়, এমন কোন গ্রাম নেই যে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। কাঁচা রাস্তা নেই বললেই চলে। করোনাকালীন সময় করোনা আক্রান্ত্র ব্যক্তিদের বাড়িবাড়ি নিজে খাবার পৌছে দিয়ে হয়ে উঠেছেন মানবিক চেয়ারম্যান। ইউনিয়নবাসী অনেকেই বলে তার নাম মহব্বত। প্রকৃত পক্ষে মানুষের সাথেও রয়েছে মহব্বত।
তিনি ২০১১ সালে হন প্রথম চেয়ারম্যান। ২য় বার নির্বাচিত হন ২০১৬ সালে এবং ভোটের সব রেকর্ড ভেঙ্গে তৃতীয়বারের মতন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ২০২১ সালে। নকলা উপজেলা শাখার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হিসেবেও অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন বলে জানাযায়। ইউনিয়নের অনেকের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছেন। ব্যক্তিগত উদ্যেগে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দিয়েছেন ফ্যান, পঙ্গুদের হুইল চেয়ার, ক্ষুধার্তদের খাদ্য, বস্ত্র, অসুস্থ্যদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক অনুদান। ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ পেয়েছেনও অনেক সম্মাননা পুরষ্কার।
চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাজহারুল আনোয়ার মহব্বত বলেন, আমি বানেশ্বর্দী ইউনিয়নের মানুষের আমানত নিয়ে বারবার বিজয়ী হয়েছি। এই জয় সকলের। আমি কখনো আমানতের খেয়ানত করিনি। আমার পরিষদে সবার দরজা খোলা থাকে। আমি সকলের ভালবাসা চাই। কোন অর্থ সম্পদ নয়। আমি সবসময় জনগনকে বলি কারো মাধ্যম হয়ে নয়, সরাসরি আমার কাছে আসবেন। আমার কাছে আসতে দালাল লাগে না এবং কাউকে টাকা দিতে হবে না। আপনাদের সেবা দিতে আমি সময় বদ্ধ পরিকর। তাছাড়া আমি সেবা দিতে জনগনের দ্বারপ্রান্তে যেতে চাই। সকলেই আমার জন্য দোয়া করবেন।
